Description
গরমকালে এমন ঝাঁজালো পারফিউম মেখে বাইরে যাওয়ার সাহস কার আছে?
.
আছে আসলে অনেকের ই 🙂 ফুটন্ত গরমেও যেমন কারো কারো এককাপ ধোঁয়াউঠা ফ্রেশলিকারের চা না হলে জমেইই না, সূর্যের তীব্র কিরণকে ভেংচি কেটে এখনো চরম মশলাদার আর ঝাল খাবারের উপরে হামলে পরেন অনেকে — এমন সব মানুষেরা এই সুবাস-টা দিব্যি এই “অ-সিজন” এ মেখে বের হতে পারবেন। আরো কিছু মানুষের পছন্দ হবে পাশা কার্টিয়ার। কাদের? যারা প্রচন্ড ঘামেন, ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে যান, যারা ফিজিক্সের ল’ জানার পরেও এই গরমে কালো কাপড়েই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন — ঘামে জবজবা হলেও আশেপাশের কেউ যেনো টের না পান।
.
তবুও তারা কিভাবে যেনো টের পেয়ে যায় ! ঘাম-কে ভেংগে চুরে দুর্গন্ধ বানায়ে তুললো ব্যাকটেরিয়া, আর মানুষের আড়-চাউনি হজম করতে হয় আপনাকে — অসহ্য লাগে না? -_- কেমন হয়, যদি ব্যাপারটা উল্টে দেওয়া যায়? চারিপাশের মানুষগুলোকে হীনমন্যতায় ভুগায়েই দেখি 😀
বাইরের দেশের শীত আর আমাদের শীতে যেমন বিস্তর তফাৎ, হিউমিডিটির জন্য তাদের গরম আর আমাদের গরমেও পার্থক্য আছে বেশ। তাই, একোয়াটিক বা চনমনে ঘ্রাণ গরমের জন্য আদর্শ বিবেচিত হলেও ; ঝাঁজালো ঘ্রাণের চাহিদাও কম না 🙂
আর সেই চাহিদার প্রায় পুরোটুকু মেটাতে পারবে পাশা কার্টিয়ার !
কামরুল –
এতদিন যা খুজছিলাম তার একটা হল এই পাশা কার্টিয়ার। কে বলে আতর। এটা বিদেশী স্প্রে!! অফিসের জন্য হুলুস্থুল।
Arafat Hossain –
অসম্ভব সুন্দর একটি স্মেল আসে এটা থেকে। আমার কাছে থানকুনি পাতার সাথে মৌরি দানা মতই মিস্রন লেগেছে।