Description
ব্যবহার পদ্ধতিঃ শুরুতে দিনে দুইবার, গোসলের পরে এবং রাতে ঘুমুনোর আগে । ড্রপারে কয়েক ফোঁটা নিয়ে, দাড়িসংলগ্ন ত্বকে মেখে নিবেন আচ্ছা করে, খেয়াল রাখবেন, দাড়ির চাইতে দাড়ির গোড়াতে যেন যায় ভালো করে। প্রতিবার সর্বোচ্চ ৫ থেকে ৬ ফোঁটা।
৳ 450.00 – ৳ 900.00
প্রতি বোতলে অয়েল এর পরিমাণঃ ১৫মিলি
মূল উপাদানঃ
(১) গ্রেপসিড অয়েল
(২) আমন্ড অয়েল
(৩) জোজোবা অয়েল
(৪) ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল
(৫) নাটমেগ এসেনশিয়াল অয়েল
(৬) জুনিপার বেরি এসেনশিয়াল অয়েল
(৭) ইলাং ইলাং এসেনশিয়াল অয়েল
(৮) ফ্রাংকিন্সেন্স এসেনশিয়াল অয়েল৷
গোঁ চেপে গেছিলো একটা সময় ! আমিও এর শেষ দেখে ছাড়বো । দৈনিক ১২ থেকে ১৪টা দাড়ি ঝরতে পারে, সেটা স্বাভাবিক, নতুন দাড়ি গজাবে / দুর্বলেরা ঝরে পড়বে সেই নিয়ম-মাফিক। তাই বলে হাত দিলেই চারপাচটা করে চলে আসবে হাতে? মেনে নেওয়া যায়?
.
খুঁজাখুঁজি করে “স্বাভাবিকের চাইতে বড্ড বেশি অস্বাভাবিক পরিমাণে দাড়ি ঝরা”র বেশ কিছু কারণ খুঁজে পাওয়া গেলো । দাড়ির পরিচর্যা না নেওয়া সবার চে বড় কারণ ছিলো তাদের মাঝে। বাইরের ধুলাবালি, রোদবৃষ্টির সাথে লড়াই করতে করতে [ গবেষকেরা বলেন, বেশ কিছু ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া আর রশ্মি আমাদের নরম চামড়াবিশিষ্ট গাল অব্দি যেতে পারেনা দাড়ির জন্য ^_^ আলহামদুলিল্লাহ ] , বেশকিছু দাড়ির গোড়া একসময় দুর্বল হয়ে পড়ে অযথাই। তখন অজুর সময় / দাড়িতে “আংগুল-চিরুনী” বুলানোর সময় / গভীর চিন্তার সময় ডানহাতের বুড়োআংগুল+শাহাদাত আংগুলের সমন্বয়ে স্পেসিফিক কিছু দাড়ি ধরে নাড়াচাড়ায় [ এটা গভীরভাবে পরিহার করার মতন একটা কাজ 😑] গোড়াশুদ্ধ দাড়ি উঠে আসে !
.
বাকি কারণ কী কী? যদি কারো এলোপেশিয়া থাকে, যদি কারো DHT এর প্রডাকশান বেশি বেশি হয়। এলোপেশিয়া রোগটা চুল আর দাড়ি দুই জায়গাতেই হয় ; শর্ট করে বলতে গেলে, দাড়ি/চুল যেখান থেকে গজায়, যেই ফলিকলগুলা এই লোমগুলোকে ‘ ফরেইন অব্জেক্ট ‘ ভেবে নেয় । বাসায় কোনো অদ্ভুতুড়ে অপরিচিত মানুষ দেখলে তারে বিপদজনক ভেবে নিয়ে বের হয়ে যেতে বলেনা সিকিউরিটির দায়িত্বে থাকা ভাই-টা? এলোপেশিয়াতে ঠিক এই কাজ ই করে দাড়ি/চুলের গোড়ার এই ছিদ্রগুলো।
আর, অতিরিক্ত DHT বা ডাইহাইড্রো-টেস্টস্টেরন যা করে, দাড়ির এই ফলিকলগুলোকে শুকিয়ে চিমসে বানায়ে ফেলে। ফলে দাড়ি পায়না পরিমাণমত পুষ্টি, বেজায় দু:খ সহকারে ঝরে যায় সে, ঝরে যায় 😭
.
এই বিয়ার্ড অয়েলটায় আমরা ব্যবহার করেছি পাঁচধরণের এসেনশিয়াল অয়েল এবং তিনপদের ক্যারিয়ার অয়েল।
এসেনশিয়াল অয়েলগুলো ফলিকল অঞ্চলে পর্যাপ্ত পরিমাণে সিবাম ও বডিইন্টারন্যাল অয়েল উৎপাদন-বন্টনে ভয়াবহ রকমের ভালো ভূমিকা রাখে ত বটেই, এর পাশাপাশি দাড়িসংলগ্ন ত্বকে ব্লাড সার্কুলেশন ঠিকঠাক রাখার মাধ্যমে এলোপেশিয়াকে বুঝ দেয়, আরেহ এই দাড়ি তো তোমার একান্ত আপনজন !
দাড়ি অতিরিক্ত শক্ত থাকলে ঝরে পরার হার বেড়ে যায় বহুগুণে — এই মতটাকে সম্মান জানিয়ে আমরা ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবে ব্যবহার করেছি জোজোবা অয়েল, আমন্ড অয়েল এবং গ্রেপসিড অয়েল। ময়েশ্চারাইজার গূণসম্পন্ন ত্রিমুখী অয়েল একবার যদি কাজ শুরু করে দেয়, দাড়ি নরম থাকতে বাধ্য 😃
আচ্ছা, DHT এর বিরুদ্ধে কিছু করবেনা এই অয়েল? নাহ, দৃঢ়ভাবে বলছি, শরীরের অভ্যন্তরে প্রাকৃতিকভাবেই ভাঙাগড়ার মধ্যে দিয়ে তৈয়ার হওয়া ডাইহাইড্রো-টেস্টস্টেরন এর বিরুদ্ধে আমরা লড়ছি না, বেশ কিছু ডাক্তারভাইয়া একে অগুরুত্বপূর্ণ বলে থাকলেও আমরা একে শত্রু ভেবে নিইনি, DHT ব্লক করবে, এমন রেশিওতে কোন উপাদান ব্যবহার করা হয়নি আমাদের কোনো বিয়ার্ড অয়েলে । বরঞ্চ, আমরা কাজ করেছি এই যৌগের ফলে উদ্ভুত সমস্যাকে কিভাবে সমাধান করা যায়, সেই ব্যাপারটায়!
ব্যবহার পদ্ধতিঃ শুরুতে দিনে দুইবার, গোসলের পরে এবং রাতে ঘুমুনোর আগে । ড্রপারে কয়েক ফোঁটা নিয়ে, দাড়িসংলগ্ন ত্বকে মেখে নিবেন আচ্ছা করে, খেয়াল রাখবেন, দাড়ির চাইতে দাড়ির গোড়াতে যেন যায় ভালো করে। প্রতিবার সর্বোচ্চ ৫ থেকে ৬ ফোঁটা।
পরিমাপ | এক বোতল ( ১৫ মিলি ), দুই বোতল ( ৩০ মিলি ) |
---|
There are no reviews yet.
Be the first to review “‘স্পাইস মেরিনার’ বিয়ার্ড অয়েল”