সাবিটিজম বার্ণার | Subitism Burner

৳ 6,000.00

আফদাল মানেই এখন যেন ভিন্ন কিছুর সমার্থক। এর পেছনে সবচেয়ে বেশি যা কাজ করে তা হচ্ছে, আপনাদের ভালবাসা। একটু ডিফ্রেন্টলি চিন্তা করা বা দুষ্প্রাপ্য সবকিছুকে হাতের নাগালে নিয়ে আসার একমাত্র কারণ আপনাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করা। সুঘ্রাণ প্রেমিকদের ভালবাসা এখন শুধু পারফিউম অয়েলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। অর্গানিক আত্তার সহ নানাবিধ সুঘ্রাণ সামগ্রীর প্রতি তীব্র আকর্ষণ ছড়িয়েছে সকলের মাঝে।

সবাই তার ছোট্ট কুটিরকে সাজাতে চায় মনের মত করে, কল্পনার সব রঙ দিয়ে। সেখানে ইকটু সুগন্ধীর ছোঁয়া যুক্ত করে নতুন মাত্রা। বাইরের ধুলোবালি আর বিষাক্ত কালো ধোয়া ও দূর্গন্ধ থেকে বাঁচতে সবাই চায় তার ঘরটাও হোক সুবাসিত। প্রকৃতির কোলে হারাতে চায় সে ঘরে বসেই।

এজন্যই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি আগরঅউদের জন্য Subitism Burner ! আগবাড়িয়ে না বললেই নয়, ঝেড়ে কেশে বলছি, সারা দুনিয়ায় কেবল দুই থেকে তিনজায়গায় পাওয়া যায় এদের! আর ‘বাংলাদেশে আমরাই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করলাম সাবিটিজম বার্ণার 😃

মনে প্রশ্ন জাগছে, কী এমন আহামরি বিশেষত্ব আছে এই জিনিসে? কি, ঠিক বললাম না?

মার্কেটে এত এত কিউট ডিজাইনের বার্নারের মাঝে Subitism Burner একদম ভিন্ন কিছু। বাজারে মেইনলি দুই পদের উদ বার্নার পাওয়া যায়৷
(১) জ্বলন্ত কয়লায় উপরে উদ রাখা আর
(২) ইলেক্ট্রিক বার্নার যেটায় মেটাল প্লেটের উপরে উদ রাখতে হয়।

এগুলোতে সমস্যা কি? কয়লা নির্ভর হলে চারকোলের স্মেল চলে আসতে পারে উদের ঘ্রাণের সাথে। আর, ইলেক্ট্রিকটায় উত্তপ্ত প্লেটের উপরে উদকাঠ বসানো হয়, কন্ডাকশন মেথডে (সরাসরি কন্টাক্ট) তাপ পাচ্ছে তাই জলদি পুড়ে যায় কাঠ।

আমাদের বার্নার এই দুই সমস্যা থেকে সমাধান নিয়ে এসেছে। একে ত যেই প্লেটের উপরে রাখা হচ্ছে সেটা অডরলেস অর্থাৎ চারকোল বা কয়লার স্মেলমুক্ত হবার নিশ্চয়তা। আর এই ছোট্ট প্লেট অনেক হিটেও নষ্ট হয়না, ধুয়েমুছে ব্যবহার করা যায় ২০-২৫ বার — যেখানে এক কয়লা একবার ব্যবহারেই শেষ। তাই কয়লার বার্নার হেরে যাবে এর কাছে, নিশ্চিত!

দ্বিতীয়ত এখানে মূলত আগরউদে তাপ পাস হচ্ছে উত্তপ্ত তারের ইনফ্রারেড রশ্মি দ্বারা, সরাসরি কন্টাক ছাড়া (ছবিতে দেখুন, বড় প্লেট কিন্তু দুইটা দেয়া, নিচের প্লেটে সেলাই করা নাইক্রোম তারের উপরে গ্যাপ রেখে আরেকটা বড় প্লেট বসানো। তাই হিটিং এলিমেন্টের সাথে সরাসরি কন্টাকে আসবে না উদ কাঠ/ছোট প্লেট) — তাই কাঠ ধীরেধীরে বার্ন হবে এবং ভেতরের আগর রেসিনের সত্যিকারের ঘ্রাণ বুঝতে পারবো আমরা।

সাথে রয়েছে টেম্পারেচার বাড়ানো-কমানোর ফাংশনযুক্ত চার্জার। তাই সংবেদনশীল উদকাঠ কিংবা প্রাচীনকালের চিউইংগাম লোবান যাই পুড়াতে চাই না কেন, যার যার উপযুক্ত তাপমাত্রায় পুড়াতে পারবো।

৫০ টা ছোট প্লেট, টেম্পারেচার-কন্ট্রোল চার্জার, অউদ ধরবার জন্য একটা টুইজার (চিমটা)-সহ এই সাবিটিজম বার্নারের দাম রাখা হচ্ছে ছয় হাজার টাকা (বাইরের দেশে যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর অর্ধেকের চাইতেও কম দামে!)। বার্নারটি আপনার জন্য যে শুধু বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী তাই নয়, সেই সাথে যেহেতু আগর কাঠকে সরাসরি বার্ণ করছেনা ; তার মানে, আপনার আগর চিপসও কম লাগবে। এই বার্ণারটা আসলেই কিন্তু দারুণ!

Out of stock

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “সাবিটিজম বার্ণার | Subitism Burner”

Your email address will not be published.